আমরা আমাদের সাধ্যানুপাতে ইলিয়াস রহঃ এর মালফুজাতের উর্দু এবং ইংরেজী ভার্সন দেখেছি। কিন্তু সেখানে ১৮ নং পৃষ্ঠা ও ১৯ নং মালফুজাতে এ বিষয়ে কোন কথাই বলা হয়নি। বরং ১৯ নং মালফুজাতটি জিকির বিষয়ে কথা বলা হয়েছে। প্রশ্নোক্ত বিষয়ে কোন কথাই বলা হয়নি।
মালফুযাতের ১৯ নং মালফুজাততো জিকির নিয়ে সেখানে এরকম কোন বক্তব্যইতো নেই।
ওরা কোত্থেকে এটা আবিস্কার করল?
ওদের বলুন, প্রকাশনী ও প্রকাশকালসহ কিতাবের স্ক্রীনশর্ট দিতে। এছাড়া তাদের কথাকে সত্য হিসেবে মানার কোন মানেই থাকে না।
দ্বিতীয় কথা হল,
১
এ কথার দ্বারা তারা কি বুঝাতে চাচ্ছে?
২
এর দ্বারা কি খারাবী লাজিম আসছে?
৩
দ্বীনের সাহায্যকারী নয় মর্মে তারা কি বুঝছে?
একথাতো সবাই জানেন যে, ব্যক্তি ব্যক্তিগত যত ইবাদতই করুক না কেন, দাওয়াত ও তাবলীগের কাজ না করলে তার এসব ইবাদত দ্বীন প্রচারের কোন সাহায্যকারী আমল নয়। এরকম পরিস্কার বিষয়ে কারো কোন দ্বিমত আছে নাকি?
একথাতো দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট যে, শুধু ব্যক্তিগত নামায, রোযা, হজ্ব, তাহাজ্জুদ ইত্যাদির দ্বারা দ্বীন প্রচারে, দ্বীনের প্রসারে কোন সাহায্যকার আমল হয় না। বরং ব্যক্তিগত ইবাদতের সাথে সাথে দাওয়াত ও তাবলীগের কাজের দ্বারাই কেবল দ্বীন প্রচারে সাহায্য হয়ে থাকে। একথাতো আশা করি একজন অশিক্ষিত ব্যক্তিই বুঝতে সক্ষম। কিন্তু উক্ত ভাই কেন বিষয়টি বুঝতে পারছেন না? তা আমাদের কাছে বোধগম্য নয়।
আল্লাহ তাআলা আমাদের অপপ্রচার আর মিথ্যাচার থেকে হিফাযত করুন।