হামদু লিল্লাহ ওয়াছ্ ছালাতু ওয়াস্ সালামু আলা রাসূলিল্লাহ । পুরুষের জন্য নারী সহোদয়ের মত মূল্যবান । সে তার জীবন সঙ্গী । একজন অপরজনকে পরিপূরক । উভয়ের প্রতি আল্লাহর তা,য়ালা নির্দিষ্ট বিধি- নিষেধ নাযিল করেছেন।
এবঙ তাদেরকে তাদের কর্মের উপর প্রতিফলন প্রদানের অঙ্গিকার করেছেন । পূর্ণের ঠিকানা জান্তে পাপের ঠিকানা অন্যস্তানে । সেই জান্নাত লাভের আশায় ও জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার কামনায় নারী -পুরুষ সকলকেই সেই পথ অবলম্বন করতে হবে ।
আলোচ্য পুস্তকে একজন রমনী কিভাবে আল্লাহর সন্তিস্টি হাসিল করে জান্নাত লাভে ধন্য হতে পারবে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে । পবিতও কুআন , রাসূলুল্লা্হ্ [ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ] এর সুন্নাত এবং পূর্বসূরী নেক মনিষীদের বচন থেকে জান্নাতী রমনীর পরিচয় ও গুনাবলি সম্পর্কে জ্ঞান হাসিল করা এবং তদানুযায়ী নিজের জীবনকে গড়ে তোলা ।
একজন জান্ন্তী হওয়ার জন্য অবশ্যই স্বামীর সহযোগিতা আবশ্যক । তাই বিষয়টি কে পূর্নতা দেয়ার জন্য স্বামী কিভাবে স্ত্রী হক আদায় করবে । স্ত্রী জান্নাতের পথ পরিত্যাগ করে বক্রপথে চললে স্বামী কোন পদ্ধতি অবলম্বন করে তাকে সংশোধন করতে পারবে ? ইত্যাদি বিষয়ে স্বামকেও নসীহত করা হয়েছে ।
ইসলামের নির্দেশাবালীর জ্ঞান লাভ , তার প্রতি বিশ্বাস ও কর্ম জীবনের বাস্তবায়নের জন্য প্রত্যাক নারী ও পুরুষের নিম্ন লিখিত মূলনীতিটি সর্বাবস্থায় স্মরণ রেখে চলতে হবে । আর তা হচ্ছে মহান আল্লাহর বিধানের কাছে নিঃশত আত্নসমর্পন এবং সর্বাবস্থায় রাসূল [ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ]।
এর জীবনে নিজের জন্য মডেল বা আদর্শরুটে গ্রহন । এ উপলক্ষে মহান আল্লাহ বলেন । আল্লাহ এবং তার রাসূল কোন আদেশ করলো ইমানদার পুরুষ ও িইমনিদার নারীর সে বিষয়ে ভিন্নমত পোষন করার কোন অধিকার নেই । যে ব্যাক্তি আল্লাহ ওরাসূলে আদেশ অমান্য করবে , সে প্রকাশ্য।
